লক্ষ্মীপুরে দীর্ঘদিন ধরে আমি সরকার অনুমোদিত ভারত থেকে আমদানিকৃত মহিষের মাংসের ব্যবসা করে আসছি। যার বৈধ সকল কাগজপত্র আমার কাছে রয়েছে।
সম্প্রতি আমাকে আহবায়ক করে লক্ষ্মীপুর জেলা শ্রমিক লীগের ৩৮ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। এতে বাদ পড়ে সাবেক কয়েকজন নেতা। পদবঞ্চিত ওই নেতারা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও রাজনৈতিকভাবে হেয় করার জন্য বিভিন্নভাবে চক্রান্ত করছে।
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি রাতে মাদক (বিয়ার) সন্দেহে একাধিক গাড়ি তল্লাশি করে। এরমধ্যে ভারত থেকে আমদানীকৃত মহিষের মাংস ও গাড়িসহ দুইজন লোককে আটক করে পুলিশ। পরে বৈধ কাগজপত্র থানায় নিয়ে গেলে তা সঠিক পাওয়ায় আমার লোকজনসহ গাড়ি ছেড়ে দেয়।
মূলত আমাকে হেয় ও ব্যবসার সুনাম নষ্ট করতে একটি অসাধু চক্র কাজ করছে। লক্ষ্মীপুরে আমি ছাড়াও শেখ রাসেল সড়কের ফরহাদসহ একাধিক ব্যক্তি এ ব্যবসা জড়িত। আমার বিরুদ্ধে যারা মিথ্যা তথ্য প্রচার করে আমি তাদের বিরুদ্ধে আইনের সহযোগীতা নেবো।
-ইউছুফ পাটওয়ারী
আহবায়ক
লক্ষ্মীপুর জেলা শ্রমিক লীগ।