স্টাফ রিপোর্টার: লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার পূর্বাঞ্চলের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ছিলেন এম ছাবির আহমেদ। আওয়ামী রাজনীতিতে দিয়েছেন অনেক শ্রম ঘাম। নিয়মিত দলের কর্মকান্ডে অংশগ্রহন সহ প্রতিনিয়ত নেতাকর্মীদের খোঁজ খবর নিচ্ছেন। দীর্ঘদিন পিছিয়ে পড়া লক্ষ্মীপুর সদর পূর্ব অঞ্চল আওয়ামী অভিভাবকহীনতায় ভূগছে। ১৯বছর লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা ও চন্দ্রগঞ্জ থানা হওয়ার ৮বছরে কোন কমিটি না হওয়ায় নেতাকর্মীরা তাদের নেতৃত্বের অভাবে ভূগছিলো। তাই আগামী ১জুন চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীরা উচ্ছ্বাসিত। পচন্দের প্রার্থীদের নিয়ে প্রচার প্রচারনা করছেন তারা। এ বঞ্চিত অঞ্চলের নেতাকর্মীদের আগ্রহের কারণে চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে প্রার্থী হয়েছেন এম ছাবির আহমেদ। রাজনৈতিক জীবনী, নৈতৃত্ব ও ত্যাগকে বিবেচনা করে চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের অভিভাবক হিসেবে এম ছাবির আহমেদ কে মূল্যায়ন করবে বলে তার কর্মী ও ভক্তরা আশা করেন।
জানা যায়, এম ছাবির আহমেদ দীর্ঘদিন লক্ষ্মীপুর জেলা কৃষকলীগের দায়িত্ব পালন করেন। ২বার নির্বাচিত হয়ে কৃষকলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে ১৫বছর দায়িত্ব পালন করেন। রাজনীতি করতে গিয়ে হামলা মামলাও শিকার হয়েছেন এ নেতা। ২০১০সালে লক্ষ্মীপুর পিটিআই এর সামনে তার উপর হামলা চালায় বিএনপি-জামায়াতের লোকজন। এসময় তার গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। দলের প্রয়োজনে সব সময় তিনি ছিলেন রাজপথে। দলীয় সকল কর্মকান্ডে রয়েছে সক্রিয় অংশগ্রহন। বর্তমানে তিনি চন্দ্রগঞ্জ থানা ১৪দলীয় ঐক্য জোটের আহবায়ক হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।
করোনা মহামারীতে যখন অনেকেই ঘরে বসে ছিলেন তখন তিনি নেতাকর্মীর পাশে দাঁড়িয়েছেন। সে সময় প্রায় ১৫শত মানুষের মাঝে পৌঁছে দিয়েছেন খাদ্য সহায়তা। এছাড়া প্রতি ঈদে খাদ্য সামগ্রী, ঈদ বস্ত্র বিতরণ সহ নানান কর্মসূচি করে থাকেন এম ছাবির আহমেদ। তাই তো চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের অভিভাবক হিসেবে এম ছাবির আহমেদকেই দেখতে চায় তৃর্ণমূলের নেতাকর্মীবৃন্দ।
এ বিষয়ে এম ছাবির আহমেদ জানান, দলের প্রয়োজনে সব সময় দলের সাথে ছিলাম, থাকবো। নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় আমি চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি প্রার্থী হয়েছি। আশা করি দল আমাকে যথাযথ মূল্যায়ন করবে।