শিরোনাম
তমিজ উদ্দিন ক্রীড়া চক্রের কমিটি গঠন লক্ষ্মীপুরের চৌরাস্তা ক্লাবের আংশিক কমিটি ঘোষণা লক্ষ্মীপুরে জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প লক্ষ্মীপুরে ত্রাণ দিতে গিয়ে বিএনপি নেতা লাঞ্ছিত রান্না করা খাবার নিয়ে বন্যার্তদের কাছে ছাত্রদল নেতা মেরাজ চৌধুরী লক্ষ্মীপুরে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ত্রাণ বিতরণ লক্ষ্মীপুরে প্রায় ১২’শ পরিবারের মাঝে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ত্রাণ বিতরণ লক্ষ্মীপুরে প্রায় ১২’শ পরিবারের মাঝে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ত্রাণ বিতরণ লক্ষ্মীপুরে প্রায় ১২’শ পরিবারের মাঝে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ত্রাণ বিতরণ বন্যা কবলিত মানুষের পাশে ‘জাগ্রত মানবতা’
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:১৪ পূর্বাহ্ন

প্রথমবার-ই চমক দেখালো স্কলার্স স্কুল এন্ড কলেজ

রিপোটারের নাম / ৩৬৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৮ জুলাই, ২০২৩

সংবাদদাতা: অজপাড়া গাঁয়ে আলো ছড়াচ্ছে স্কলার্স স্কুল এন্ড কলেজ। ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে নৈতিক শিক্ষা ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে গ্রামের মানুষের তথা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেয় প্রতিষ্ঠানটি।

লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ৪নং ইছাপুরের নয়নপুর বাংলাবাজার নামক বাজারের সাথে স্কলার্স স্কুল এন্ড কলেজটি স্থাপিত।

২০২৩ সালে তাদের ১ম ব্যাচের সতেরো (১৭) জন এসএসসি শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। শতভাগ পাশ এবং একজন গোল্ডেন এ+সহ মোট আটজন (৮) জিপিএ-৫ পেয়েছে যা মোট শিক্ষার্থীর ৪৭% এবং বিজ্ঞান বিভাগের ৫৩.৩৩%।

জিপিএ-৫ পাওয়া পলি আক্তার বললেন, “আমার এই ভালো ফলাফলের পিছনের কারিগর আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষকগণ ও আমার প্রচেষ্টা।”

জিপিএ-৫ পাওয়া অন্য একজন শিক্ষার্থী ফয়সাল মাহমুদ বলেন, “আমরা শুধু এখানে লেখাপড়া শিখিনি, আমাদেরকে এখানে নৈতিক শিক্ষা ও দেওয়া হয়েছে এবং হচ্ছে।”

শিক্ষার্থীদের দেখা গেলো একজন শিক্ষককে জড়িয়ে ধরে অশ্রু সিক্ত চোখে উল্লাস করছেন। কাছে গিয়ে জানতে পারা গেলো তাঁর নাম রফিক উল্ল্যাহ যিনি তাদের সবার প্রিয় শিক্ষক। যিনি তাদের শিক্ষা, নৈতিক শিক্ষা, আদর এবং শাসন করতেন।

শিক্ষক রফিকউল্লাহর কাছে প্রশ্ন ছিলো নতুন প্রতিষ্ঠানটি ভালো ফলাফলের চমক কি ছিলো? তিনি জানান, প্রতিটি শিক্ষার্থীকে নিজের সন্তান মনে করে দায়িত্ব নিয়েছি। প্রথমে অনেকে বলছে গ্রামে এসব চলবে না, কয়েকদিন পর বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু আমি হতাশ হইনি। রাত-দিন তাদের জন্য পরিশ্রম করেছি। এদের দিয়েই প্রথম স্কুল শুরু করেছি। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি, এবং শিক্ষার্থীরা আমার কথা শুনছে আমাকে হতাশ করেনি। তারা যেন ভবিষ্যতে আরো ভালো জায়গায় যেতে পারে আমি এবং আমার সকল শিক্ষক সে কামনাই করি।

সর্বোপরি স্কুলটির এমন ভালো ফলাফলে গ্রামবাসীও অনেক খুশি এবং সবাই প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তোর সাফল্য কামনা করে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ